হাতিয়া অঞ্চলের দৌলতিকে নিয়ে ছবির গল্প। সামনে দরিয়া, পেছনে দৌলতি। খুবই দুঃখী সে। ওয়াপদার বেড়িবাঁধের বাইরে দৌলতির নড়বড়ে ঘর। এ ঘরের ভেতর থেকে দিনে সূর্য আর রাতে চাঁদ-তারা দেখা যায়। বৃষ্টির সময় ঘরের সব ভিজে যায়। এখানে মুক্ত বাতাস খেলা করে। হঠাত্ আসে বিপর্যয়। দৌলতি হাতে তুলে নিতে বাধ্য হয় ধারালো দা। মনের মধ্যে এক অজানা আতঙ্ক। এমনই একটি গল্প নিয়ে আবদুল্লাহ আল মামুন তৈরি করেছেন দরিয়া পাড়ের দৌলতি। ছবির কাজের শেষ পর্যায়ে তিনি মারা যান। মৃত্যুর আগে মান্নার কাজ শেষ হয়েছিল।
ছবিতে ‘দৌলতি’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন পপি; বললেন, ‘আবদুল্লাহ আল মামুন ও মান্না কেউই আমাদের মধ্যে নেই। দুজনের মৃত্যুর শোক সঙ্গে নিয়েই ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে দেখতে হবে। ছবিটি নিয়ে দুজনেরই অনেক প্রত্যাশা ছিল। দুঃখ লাগছে, তাঁরা ছবিটি দেখে যেতে পারলেন না।’
No comments:
Post a Comment